রাজারহাটে একটি পাকা রাস্তার মাঝ খানে কেটে কালভার্ট বের করা নিয়ে দুইপক্ষের মধ্যে বিরোধ তৈরি হয়,পরে পরিস্থিতি উত্তেজিত হলে রাজারহাট থানার অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান ঘটনা স্থলে গিয়ে পরিবেশ নিয়ন্ত্রণে আনেন।ঘটনা টি ঘটেছে রাজারহাট উপজেলার পাঠান হাট ঈদগা মাঠ হতে কৈলাশ কূটি যাওয়ার একটি পাকা রাস্তা কে কেন্দ্র করে।
গত বৃহস্পতিবার ২৭ শে জুন এলজিডির শ্রমিকদের দিয়ে ওই রাস্তা কাটা শুরু করেন স্থানীয় সামাজিক সংগঠন রেল নৌ ও গন যোগাযোগ গনকমিটির নেতা খন্দকার আরিফ,হামিদুল সহ বেশ কিছু নেতাকর্মী।পরে এলাকাবাসী তাদের এই অযোক্তিক জোরপূর্বক কাজে বাধা দিলে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনার তৈরি হয়।স্থানীয়দের সংবাদের ভিত্তিতে রাজারহাট থানার অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান ঘটনা স্থলে উভয় পক্ষের কাছে ঘটনার বিস্তারিত শুনে পরিবেশ ঠান্ডা করেন।
সাংবাদিকের সরেজমিনের অনুসন্ধানে জানা যায় ২০১৮ সালে এলজিডির অর্থায়নে পাঠানহাট ঈদগা মাঠ হইতে কৈলাশ কুটি গ্রামের অগ্রভাগ পর্যন্ত রাস্তাটি পাকা করণ করা হয়।স্থানীয় বাসিন্দা লাল মিয়া,বকুল মিয়া এবং দোকানদার তাজুল ইসলাম সাংবাদিক কে জানান ওখানে কোন কালভার্ট ছিলো না,শুধু ইটের তৈরি একটা পাইপ ছিলো।তখন কালভার্ট করে নাই।এখন এরা এসেছে রাস্তা কাটতে।রাস্তা কাটলে কে ব্রিজ করে দিবে,আর ব্রিজ না হলে কৈলাশ কুটির প্রায় ১৫০০শ মানুষের যাতায়াতের চরম অসুবিধা ভুক্ততে হবে।তাই এলাকাবাসী রাস্তা কাটতে বাধা দেয়।এই বিষয়ে রাজারহাট উপজেলা নির্বাহী প্রকৌশলী সোহেল রানার কাছে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিক কে বলেন রাস্তা কেটে ব্রিজ বা কালভার্ট নির্মাণের কোন রকম সরকারী নির্দেশনা ছিলো না।কে বা কারা রাস্তাটি কেটেছে তা আমি জানিনা তবে যারা এই কাজ করেছে তারা গায়ের জোরে করেছে।তবে যেটুকু মাটি তারা গর্ত করে তুলেছে তা ভরাট করে দেওয়া হবে।
এবিষয়ে ঘটনায় উপস্থিত থাকা রাজারহাট থানার অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান বলেন ওখানে রাস্তা কাটার বিষয় টা এলজিডির প্রকৌশলী ভালো বলতে পারবেন।আমার কাছে ওখান থেকে একজন ফোন দিয়ে বিষয় টা জানালে আমি নিজে গিয়ে ফ
ঘটনা স্থল পরিদর্শন করি এবং কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে তা সবাই কে বলে আসি।
0 মন্তব্যসমূহ